ডেস্ক রিপোর্টঃ
বাংলাদেশের মূখ উজ্জল করে, যুক্তরাজ্যেস্থ্য ব্রিটিশ বাংলাদেশ ইয়ং টেলেন্ট এ্যাওয়ার্ড অর্জন করলো শ্রীমঙ্গলের ২ রাজ কন্যা
যুক্তরাজ্যের কার্ডিফ ইউনিভার্সিটি থেকে শেখ জেমা জাহান জাহিদ Bechelor of Science in psychology Digree First class হওয়ায় এবং ছোট মেয়ে শেখ জুমানা জাহান জাহিদ Cardiif high school থেকে 11A*এবং Additional Mathematic এ Distinction পাওয়ায় ব্রিটিশ বাংলাদেশ ট্রাস্ট ইউ কে এবং জি ফাউন্ডেশন কতৃক আয়োজিত
ব্রিটিশ বাংলাদেশ ইয়ং টেলেন্ট এ্যাওয়ার্ড ২০২২ শেখ জেমা জাহান জাহিদ এবং শেখ জুমানা জাহান জাহিদ কে এই এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
একই পরিবারে দুই রাজ কন্যার এই অর্জনে গর্বিত যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বাংলাদেশীসহ তাদের সহকর্মীরা এই প্রাপ্তি বাংলাদেশের।
বাংলাদেশী বংশদূত ব্রিটিশ নাগরিক এ দুই রাজ কন্যার পরিচয় হলো – তাদের বাবা ও মা হলেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলার সুনামধন্য শেখ বাড়ী পরিরিবারের বড় ছেলে যুক্তরাজ্য বসবাসরত শেখ জাহিদ জাব্বার ও ডাক্তার বাড়ীর বড় মেয়ে শেখ জেসমিন জাহিদ৷
সুনামক্ষ্যত দু রাজ কন্যার গর্বিত পিতা মাতার জন্মস্থান ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র পূণ্যভূমি সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায়।।
ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে আসা প্রতিভাবান ব্রিটিশ বাংলাদেশী তরুণ তরুণীদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও এ্যাওয়ার্ড প্রদানের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্রিটিশ বাংলাদেশী ইয়ং টেলেন্ট এ্যাওয়ার্ড ২০২২, নিজ দেশের বাহিরে প্রবাসের মাটিতে মেয়েদের এই অর্জনে তাদের মা শেখ জেসমিন জাহিদ বলেন, ভালোবাসা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি আগামীর ভবিষ্যৎ আজকের তরুণ তরুণীদের।
উক্ত অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথির সাথে মঞ্চে ছিলেন শেখ জেসমিন জাহিদ শিক্ষিকা ও সমাজ কর্মী তিনি বলেন, যাদের চিন্তা চেতনা ও মেধায় সুন্দর পৃথীবি হবে বিনির্মান শ্রীমঙ্গলের ডাক্তার বাড়ির ২ রাজ কন্যা তাদের কে ব্রিটিশ বাংলাদেশ ট্রাস্ট ইউ কে এর পক্ষ থেকে যে সম্মাননা এ্যাওয়ার্ড প্রদান কর হচ্ছে সে জন্য আবারো সকল কৃতী শিক্ষার্থীদেরকে অভিভাবকদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
জেমার স্বপ্ন সে মানব সেবা মূলক কাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায় ও ডাক্তারী পড়ে প্রতিষ্ঠিত একজন ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন, মা শেখ জেসমিন জাহিদ বাবার মত মেয়েকে একজন মানব সেবক ডাক্তার হিসেবেই দেখতে চান।
জেমা পড়াশুনার পাশা পাশি মানবিক কাজ করেন মা শেখ জেসমিন জাহিদ এর সাথে, নিয়মিত চর্চা করেন বাংলা সংস্কৃতি যা প্রবাসের মাটিতে বাংঙ্গালীদের জন্য গৌরবময়।