আমিরাতের মরুভূমিতে উৎপাদিত হচ্ছে হীরা

নিঃসন্দেহে পৃথিবীর দুর্লভ ধাতুগুলোর মধ্যে একটি হীরা। প্রকৃতিতে এটি খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে বেশ কঠিন। মানুষ মহামূল্যবান এই ধাতুর সন্ধানে হাজার হাজার বছর ধরে পৃথিবীর গভীরে খনন করে আসছে। যার ফলশ্রুতিতে রাশিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট গর্তের তৈরি হয়েছে। গভীরতার দিক থেকে যা ৬২৫ মিটার কিংবা ২,০৫০ ফুট।

হীরা খুঁজতে গিয়ে খনন প্রক্রিয়ায় প্রকৃতি ও মানুষ উভয়ের প্রতিই ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ছে। এই কাজটি একদিকে যেমন বিপজ্জনক; অন্যদিকে এটি বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি করছে। কিন্তু হীরার চাহিদা মেটাতে খননই একমাত্র সমাধান নয়। বরং পাশাপাশি ভিন্ন উপায়ও রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল জেম সোসাইটি তথ্যমতে, ১৯৫০-এর দশকে প্রথম ল্যাবে হীরা উৎপাদন করা হয়েছিল।
সংস্থাটির দেওয়া তথ্যমতে, ১৯৫০-এর দশকে প্রথম তাদের ল্যাবে হীরা উৎপাদন করা হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ল্যাবে তৈরি হীরার প্রযুক্তিও বিকাশ লাভ করেছে। বর্তমানে বিভিন্ন ল্যাবে প্রায় ৮০ ভাগ সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নত মানের হীরা তৈরি হচ্ছে। কৃত্রিম হীরা উৎপাদনে এগিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এবং চীন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *