হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু ১৬ মে, চলবে তিন দিন

চলতি বছর হজ যাত্রী নিবন্ধন চলবে মাত্র তিন দিন। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের জন্য হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হবে আগামী ১৬ মে। চলবে ১৮ মে পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করে নিবন্ধিত হতে হবে।

বৃহস্পতিবার ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‌‘২০২২ সালের হজযাত্রী নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি’তে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ২০২০ সালের নিবন্ধিত সকল হজ যাত্রী এবং প্রাক-নিবন্ধনের সর্বশেষ ক্রমিক নম্বর ২৫ হাজার ৯২৪ পর্যন্ত এ বছর হজের নিবন্ধনের আওতায় আসবেন। বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ২০২০ সালের সকল নিবন্ধিত ব্যক্তি এবার নিবন্ধনের আওতায় আসবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, হজযাত্রী নিবন্ধনের জন্য আবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট স্ক্যান করে নিবন্ধন তথ্য পূরণ করতে হবে। হজযাত্রীর পাসপোর্টের মেয়াদ হজের দিন থেকে পরবর্তী ছয় মাস অর্থাৎ ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে। হজযাত্রীর দাখিল করা পাসপোর্টের সঠিকতা অনলাইনে যাচাই করা হবে।

নিবন্ধনের পর কোনো হজযাত্রী কোনো কারণে হজে যেতে না পারলে শুধু বিমান ভাড়া এবং খাবার বাবদ গ্রহণ করা টাকা ফেরত পাবেন। তবে বিমানের টিকিট নিশ্চিত হওয়ার পর হজযাত্রা বাতিল করলে বিমানের টিকিটের টাকাও ফেরত পাবেন না বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে ২০২০ সালে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি, ২০২২ সালে নির্বাচিত প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীদের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি, বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের জন্য নিবন্ধন স্থানান্তরের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি নিয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

চলতি বছর হজ যাত্রী নিবন্ধন চলবে মাত্র তিন দিন। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের জন্য হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হবে আগামী ১৬ মে। চলবে ১৮ মে পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করে নিবন্ধিত হতে হবে।

বৃহস্পতিবার ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‌‘২০২২ সালের হজযাত্রী নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি’তে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ২০২০ সালের নিবন্ধিত সকল হজ যাত্রী এবং প্রাক-নিবন্ধনের সর্বশেষ ক্রমিক নম্বর ২৫ হাজার ৯২৪ পর্যন্ত এ বছর হজের নিবন্ধনের আওতায় আসবেন। বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ২০২০ সালের সকল নিবন্ধিত ব্যক্তি এবার নিবন্ধনের আওতায় আসবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, হজযাত্রী নিবন্ধনের জন্য আবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট স্ক্যান করে নিবন্ধন তথ্য পূরণ করতে হবে। হজযাত্রীর পাসপোর্টের মেয়াদ হজের দিন থেকে পরবর্তী ছয় মাস অর্থাৎ ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে। হজযাত্রীর দাখিল করা পাসপোর্টের সঠিকতা অনলাইনে যাচাই করা হবে।

নিবন্ধনের পর কোনো হজযাত্রী কোনো কারণে হজে যেতে না পারলে শুধু বিমান ভাড়া এবং খাবার বাবদ গ্রহণ করা টাকা ফেরত পাবেন। তবে বিমানের টিকিট নিশ্চিত হওয়ার পর হজযাত্রা বাতিল করলে বিমানের টিকিটের টাকাও ফেরত পাবেন না বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে ২০২০ সালে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি, ২০২২ সালে নির্বাচিত প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীদের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি, বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের জন্য নিবন্ধন স্থানান্তরের জন্য অনুসরণীয় বিষয়াদি নিয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।