ডেস্ক রিপোর্টঃঃ
সিলেটের এক নারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলা দায়ের করা হয়েছে। সে মামলায় তার বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণা করা হয়েছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। তবে তিনি পলাতক রয়েছেন।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের দক্ষিণ সুরমার ভার্থখলা এলাকার আব্দুল হাই আজাদের মেয়ে দন্ত চিকিৎসক সোনিয়া মেহেরবান কয়েক বছর আগে তাদের জমি বিক্রি করবেন বলে হবিগঞ্জের একজনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা নেন।
কিন্তু পরবর্তীতে তিনি জায়গা বুঝিয়ে দেননি ক্রেতার কাছে। পরে টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয় ধার্য্য হয়। কিন্তু বিভিন্ন সময় সোনিয়া মেহেরবান চেক প্রদান করলেও ব্যাংক হিসাবে টাকা ছিলো না।
টাকা পরিশোধ নিয়ে তিনি নানা টালবাহানা করতে থাকেন। পরে গত ২০২২ সালে বাধ্য হয়ে ওই ক্রেতা হবিগঞ্জ সিনিয়র জ্যুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (কগ-১ম) আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এছাড়াও ওই নারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আরও একাধিক মামলা রয়েছে।
জানা গেছে, দক্ষিণ সুরমার লাউয়াই এলাকায় বৈদেশিক ডাক কার্যালয়ের পাশে সোনিয়া মেহেরবানের চেম্বার।
তবে সেখানে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। বক্তব্য জানতে সোনিয়ার মুঠোফোনে কল দিলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ পাওয়া যায় তার চেম্বারের সিরিয়াল নেওয়ার নাম্বারটিও।
এব্যাপারে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন- আমি এই থানায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছি। আদালতের ওয়ারেন্ট পেলে আসামিকে অবশ্যই গ্রেফতার করা হবে।
আদালত সূত্র জানিয়েছে, একাধিক মামলায় সোনিয়ার মাথার উপর ঝুলছে গ্রেফতারি পরোয়ানা।
জানা গেছে, দক্ষিণ সুরমার লাউয়াই এলাকায় বৈদেশিক ডাক কার্যালয়ের পাশে সোনিয়া মেহেরবানের চেম্বার। তবে সেখানে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। বক্তব্য জানতে সোনিয়ার মুঠোফোনে কল দিলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। বন্ধ পাওয়া যায় তার চেম্বারের সিরিয়াল নেওয়ার নাম্বারটিও।